1. admin@timesofpabna.com : admin :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৩৪ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
সাংস্কৃতিক চর্চার পাশাপাশি মানব সেবায়ও পাঠশালা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে- আলহাজ্ব মাহাতাব বিশ্বাস রোটারী ক্লাব অব এভারগ্রীন,পাবনার উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ পাবনায় ট্রলি চাপায় পুলিশ সদস্য নিহত, চালক আটক আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণে কোন বাধা নেই: বদিউল আলম মজুমদার বড়বাজার যুব সমাজ কল্যাণ সংগঠন আয়োজিত বিজয় দিবস পালন পাবনার ফরিদপুরে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ও অর্থ আত্মসাৎ অভিযোগে কক্ষে তালা সাব-মার্সিবল পাম্প স্থাপনে পৌরবাসীকে কোন ফি দিতে হবেনা – শরীফ আহমেদ  রক্তদানকারীরা সমাজে মানবতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হিসেবে কাজ করছে- ড. সোহানী হোসেন আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দিতে কম্পিউটার শিক্ষার বিকল্প নেই – রওশন আক্তার বানু পাবনায় তুচ্ছ ঘটনায় মাহফিলে ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
শিরোনাম:
সাংস্কৃতিক চর্চার পাশাপাশি মানব সেবায়ও পাঠশালা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে- আলহাজ্ব মাহাতাব বিশ্বাস রোটারী ক্লাব অব এভারগ্রীন,পাবনার উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ পাবনায় ট্রলি চাপায় পুলিশ সদস্য নিহত, চালক আটক আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণে কোন বাধা নেই: বদিউল আলম মজুমদার বড়বাজার যুব সমাজ কল্যাণ সংগঠন আয়োজিত বিজয় দিবস পালন পাবনার ফরিদপুরে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ও অর্থ আত্মসাৎ অভিযোগে কক্ষে তালা সাব-মার্সিবল পাম্প স্থাপনে পৌরবাসীকে কোন ফি দিতে হবেনা – শরীফ আহমেদ  রক্তদানকারীরা সমাজে মানবতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হিসেবে কাজ করছে- ড. সোহানী হোসেন আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দিতে কম্পিউটার শিক্ষার বিকল্প নেই – রওশন আক্তার বানু পাবনায় তুচ্ছ ঘটনায় মাহফিলে ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

হেমন্তের ফুল দেবকাঞ্চন

  • প্রকাশিত : সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৫২ বার পড়া হয়েছে
হেমন্তের ফুল দেবকাঞ্চন
হেমন্তের ফুল দেবকাঞ্চন

শফিউল আযম, বেড়া (পাবনা) সংবাদদাতা ঃ  দেবকাঞ্চন বা রাঙা কাঞ্চন হেমন্তের ফুল। বাংলাদেশে কাঞ্চন ফুল তিন ধরনের হয়। শ্বেতকাঞ্চন, দেবকাঞ্চন এবং রক্তকাঞ্চন। এদের মধ্যে দেবকাঞ্চন চোখে পড়ে তুলনায় কম, শ্বেতকাঞ্চন এবং রক্তকাঞ্চন চোখে পরে বেশী। তবে দেবকাঞ্চন অন্য কাঞ্চনের তুলনায় বেশি আকর্ষণীয় হয়ে থাকে। দেবকাঞ্চন ফুলের অসমান ও লম্বাটে ৫টি মুক্ত পাপড়ি থাকে। দেবকাঞ্চনের ফুল সাধারণত কয়েকটি একত্রে একটি ডাঁটায় ফুটে, ভালো জাত ও পরিচর্যা পেলে সারা গাছ ভরে যায় ফুলে ফুলে। প্রতিটিফুল ফুল ৬ থেকে ৮ সেন্টিমিটার চওড়া। দেবকাঞ্চচন ফুল গোলাপী, সাদা, লালচে গোলাপী, হাল্কা গোলাপী, হালকা বেগুনি রঙের হয়। এই ফুল সুগন্ধি যুক্ত।

দেবকাঞ্চন ছোট থেকে মাঝারি আকারের পত্রঝরা বৃক্ষ, মাথা ছড়ান। দ্রæত বর্ধনশীল এই গাছ ১৫ থেকে ২৫ ফুট পর্যন্ত উঁচু হতে পারে। গাছের পাতা সবুজ, শিরা-উপশিরা স্পষ্ট। পাতার বৈশিষ্ট্য-একই বোঁটার পাতা মাঝে দু’ভাগে বিভক্ত। আবার দুটি পাতা জোড়া দিলে একটি অন্যটির সঙ্গে সমানে সমান। পাতার অগ্রভাগ ভোঁতা। ফুল শেষে গাছে ফল হয়, ফলে বীজ হয়। প্রতি ফলে ১২ থেকে ১৬টি বীজ থাকে। ফল দেখতে শিমের মতো চ্যাপটা, রং প্রথমে সবুজ ও পরিপক্ব হলে কালচে রং ধারণ করে। শুকিয়ে গিয়ে এক সময়ে আপনাআপনিই ফেটে গিয়ে বীজগুলো চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে। পরিপক্ব বীজের রং কালচে খয়েরি। গাছ বেশ কষ্টসহিষ্ণু। বীজ থেকে বংশ বিস্তার করা হয়।

দেবকাঞ্চন বা রাঙা কাঞ্চন (বৈজ্ঞানিক নাম Phanera purpurea) হচ্ছে Fabaceae পরিবারের একটি উদ্ভিদ প্রজাতি। ফুল অবশিষ্ট থাকতে থাকতেই শিমের মতো চ্যাপ্টা ফল ধরে। ফলগুলো একসময় শুকিয়ে গিয়ে আপনাআপনিই ফেটে যায়। তখন বীজগুলো ছড়িয়ে পড়ে এ ফুলের আদি নিবাস চীন এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। কাঞ্চনগাছের বাকল থেকে ট্যানিং, রং ও দড়ি তৈরি করা যায়। বীজ তেল সস্তা জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হতো। গাছের শিকড় বিষাক্ত এবং সর্পদংশনের প্রতিষেধক।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Theme Designed By FriliX Group