Warning: Creating default object from empty value in /home/timesofpabna/public_html/wp-content/themes/BreakingNews Design1/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
কেন্দ্রীয় ব্যাংকে দুদকের প্রতিনিধি দল কেন্দ্রীয় ব্যাংকে দুদকের প্রতিনিধি দল – Times Of Pabna
  1. admin@timesofpabna.com : admin :
  2. ceo@timesofpabna.com : Pabna T : Pabna T
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৪৭ অপরাহ্ন

কেন্দ্রীয় ব্যাংকে দুদকের প্রতিনিধি দল

  • প্রকাশিত : রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ২১ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি:বাংলাদেশ ব্যাংকের নিরাপত্তা ভল্টে কর্মকর্তাদের অর্থ ও সম্পদ জমা রাখার তিন শতাধিক লকার রয়েছে। এসব লকারে অবৈধ কিছু আছে কি না, তা অনুসন্ধান করতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ৮ সদস্যের একটি দল কেন্দ্রীয় ব্যাংকে গিয়েছে।রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার পরে বাংলাদেশ ব্যাংকের ম‌তি‌ঝিল শাখায় প্রবেশ করেছেন তারা। তাদের সঙ্গে থাকা ঢাকা জেলা প্রশাসনের একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে এসব লকার খোলা হবে। একই সঙ্গে রক্ষিত অর্থসম্পদ বা নথিপত্রের তালিকা করা হবে।দুদক সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর শিতাংশ কুমার সুর চৌধুরীর লকার খোলার পর আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী আরও বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার লকার খোলার অনুমতি পেয়েছে দুদক। এই প্রেক্ষিতে দুদকের অনুসন্ধান দলের হাতে থাকা তথ্য অনুযায়ী ৩০০ লকারের মধ্যে অন্ততপক্ষে ২৫ জনেরও বেশি সংখ্যক বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তার লকারে অভিযান পরিচালনা করা হবে।গত ৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে লকার খোলার অনুমতি দেন। এর আগে, গত ২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের নিরাপত্তা ভল্টে কর্মকর্তাদের অর্থ-সম্পদ জমা রাখার ব্যক্তিগত সব লকার সাময়িকভাবে ফ্রিজ করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে গভর্নরকে চিঠি দেয় দুদক।এতে বলা হয়, গত ২৬ জানুয়ারি আদালতের অনুমতি নিয়ে একজন ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে অনুসন্ধানের উদ্দেশ্যে গঠিত দুদক টিম বাংলাদেশ ব্যাংকের কয়েন ভল্টে রক্ষিত অভিযোগ সংশ্লিষ্ট সাবেক ডেপুটি গভর্নর সিতাংশু কুমার সুর চৌধুরীর সেফ ডিপোজিট তল্লাশি করে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে তার জমা করা তিনটি সিলগালা কৌটা খুলে ৫৫ হাজার ইউরো, ১ লাখ ৬৯ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলার, ১০০৫.৪ গ্রাম স্বর্ণ ও ৭০ লাখ টাকার এফডিআর পাওয়া গেছে। যা তার নিয়মিত আয়কর রিটার্নে উল্লেখ করা হয়নি।ওই সময় অন্যান্য কিছু কর্মকর্তার সিলগালা করে সেফ ডিপোজিট রেখেছেন। এসব সিলগালা কৌটাতেও অপ্রদর্শিত সম্পদ থাকার অবকাশ রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে দুদকের অনুসন্ধান চলমান রয়েছে।গত ৩০ জানুয়ারি বিকেল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে দুদক চেয়ারম্যানের ‘দুদক ও সম্পদ পুনরুদ্ধার বিষয়ক’ আলোচনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রক্ষিত সম্পদ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। অর্থ উপদেষ্টা ওই ভল্টে রক্ষিত সম্পদ সাময়িকভাবে ফ্রিজের সম্মতি দিয়েছেন। গভর্নরকে দেওয়া দুদকের চিঠি ও অর্থ উপদেষ্টার সম্মতি থাকায় ভল্টের সব লকারের সম্পদ ফ্রিজ করা হয়েছে। ফলে এখন থেকে এর মালিকরা তাদের লকার থেকে কোনো ধরনের অর্থ-সম্পদ সরিয়ে নিতে পারবেন না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই সব লকার খোলা ও লকারে থাকা অর্থ-সম্পদের তালিকা তৈরির অনুমতির জন্য আবেদন দেয় দুদক।

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Theme Designed By FriliX Group